প্রতীকী ছবি |
বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ রাজনীতি নিয়ে বিশ্লেষণমূলক ধারাবাহিক সিরিজ। নতুন রাজনৈতিক ভারসাম্য, সেনাবাহিনীর ভূমিকা, আন্তর্জাতিক চাপ ও গণতন্ত্র নিয়ে প্রশ্ন।
বাংলাদেশের রাজনীতি আবারও এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে। আগের চেনা দৃশ্যপট যেন দ্রুত বদলে যাচ্ছে। এক দশকেরও বেশি সময় ধরে একক প্রভাব বিস্তারকারী রাজনৈতিক দল আজ সরকারে নেই, অথচ দেশ চলছে এক অস্থায়ী ও বিতর্কিত কাঠামোর অধীনে।
নির্বাচন, জনআস্থা, বিচারব্যবস্থা, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক—সবই আজ প্রশ্নের মুখে। সেনাবাহিনীর নীরব ভূমিকা, রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের প্রভাব হারানো, বিরোধী শক্তির বিভাজন, নতুন নতুন দল নিবন্ধনের নাটক—সব মিলিয়ে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক রূপরেখা ক্রমেই অনিশ্চিত হয়ে উঠছে।
এই লেখাটি থেকে শুরু করে একটি ধারাবাহিক আলোচনায় আমরা খুঁজে দেখার চেষ্টা করব—
- বাংলাদেশের রাজনীতিতে সেনাবাহিনীর ভূমিকা কতটা নিরপেক্ষ বা প্রভাবশালী?
- “কিংস পার্টি” নামক নতুন রাজনৈতিক শক্তিগুলোর রহস্য কি?
- আওয়ামী লীগ ও বিএনপি-উত্তর রাজনীতি কেমন হতে পারে?
- আন্তর্জাতিক মহলের চাপ ও সমর্থন কতটা কার্যকর হচ্ছে?
- ভবিষ্যৎ নির্বাচন কেমন হতে পারে? আর আদৌ কোনো গণতান্ত্রিক প্রত্যাবর্তন সম্ভব?
আজকের এই প্রথম পর্বে আমরা শুধু প্রশ্ন তুলছি। পরবর্তী পর্বগুলোয় একে একে বিশ্লেষণ করে দেখব প্রতিটি দিক।
পাঠকদের প্রতি:
আপনার মতামত বা প্রশ্ন কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না। এই সিরিজ আপনার চিন্তা-ভাবনাও প্রতিফলিত করুক—এটাই কাম্য।
আরও পড়ুনঃ
(১) সেনাপ্রধানের নীরবতা ও ভূমিকা: সাংবিধানিক বিশ্লেষণ
(২) ভোলকার টুর্কের উদ্বেগ ও বাংলাদেশের গণতন্ত্রের চ্যালেঞ্জ
(৩) দশ মাসে গ্রেফতার তিন লাখ ৫৯ হাজার ৭৯৮ জন
(৪) ১৫ জনের শাসন বনাম ১৮ কোটির অধিকার
পরবর্তী পর্ব আসছে:
“সামরিক নীরবতা না গোপন কৌশল? বাংলাদেশের সেনাবাহিনী কোন পথে হাঁটছে?”
إرسال تعليق