টাটা কোম্পানির বদান্যতা: বিমান দুর্ঘটনায় নিহতদের মাথাপিছু এক কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ


AIR ইন্ডিয়া এখন TATA গোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত। আর আজ আবারও প্রমাণ হলো, কেন মানুষ TATA-কে এত ভালোবাসে।


আমেদাবাদ বিমান দুর্ঘটনায়

🔸 নিহতদের ১ কোটি টাকা করে ক্ষতিপূরণ**,

🔸 আহতদের **উচ্চমানের সম্পূর্ণ চিকিৎসার ব্যয়ভার**,

🔸 এবং ক্ষতিগ্রস্ত **মেডিক্যাল কলেজটির পুনর্নির্মাণের দায়িত্ব** নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছে TATA গোষ্ঠী— **কোনও সরকারি চাপ ছাড়াই, নিঃশব্দে, দায়িত্ববোধ থেকে।**


TATA চাইলে আজকে বলতে পারত—

*"এটা তো যান্ত্রিক ত্রুটি, আমরা দায়ী নই"*

অথবা

*"এটা তো বিমানের প্রযুক্তিগত সমস্যা, তদন্তের পর দেখা যাবে।"*


**কিন্তু না। তারা দায়িত্ব এড়ায়নি, বরং আগেভাগেই সামনে এসে বলল – 'আমরা পাশে আছি'।**

এইটাই তো **আসল নেতৃত্ব, আসল মহানুভবতা।**


আমার পরিবারে কেউই TATA কোম্পানিতে চাকরি করেন না। তবুও তাদের প্রতি এক অন্যরকম শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা আছে— কারণ তারা বারবার প্রমাণ করেছেন, ব্যবসার আগে মানুষের জীবনকে গুরুত্ব দিতে হয়।


আমরা ভুলিনি—

🔹 **করোনার সময়**, নিজের খরচে অক্সিজেন প্ল্যান্ট তৈরি করে হাজারো মানুষের প্রাণ বাঁচিয়েছিল তারা।

🔹 **তাজ হোটেল জঙ্গি হামলার** পর, একটিও কর্মীকে ছাঁটাই না করে, বরং তাদের পরিবারের দায়িত্ব নিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছিল।


আজও, এই দুর্ঘটনার পর TATA গোষ্ঠী আমাদের শেখালো— **দায়িত্ব মানেই আদালতের রায় নয়, বরং নৈতিকতার প্রতি প্রতিশ্রুতি।**


**সেলাম জানাই এই মহান উদ্যোগকে।

আজকের দিনে ভারতবর্ষে যদি কিছু নাম সত্যিই বিশ্বাসযোগ্য হয়, তার মধ্যে TATA এক নম্বরে থাকবে।


স্বর্গীয় রতন টাটা কে শ্রদ্ধা 🙏


#সংগৃহীত






Post a Comment

Previous Post Next Post