৮ জুনের খবর। বাংলাদেশের আকাশে বাতাসে সুখের খবর। আন্তর্জাতিক প্লেয়ার ইউনূস সাহেব যুক্তরাজ্যে যাচ্ছেন এবং ইউনূস সাহেবের সাথে অর্থনৈতিক সহযোগিতা, বাণিজ্য এবং বিনিয়োগের ওপর জোর দিয়ে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক নবায়ন করার জন্য রাজা তৃতীয় চার্লস এবং ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার রীতিমতো খাওয়া-দাওয়া বাদ দিয়ে বসে আছে ইউনূস সাহেবের সাথে বৈঠক করার জন্য। পররাষ্ট্র সচিব রুহুল আলম সিদ্দিক ৮ জুন গণমাধ্যমে যেটা জানিয়েছিলেন তার সারমর্ম এটাই।
বাস্তবতা হলো ইউনূস সাহেব লন্ডনে গেলেন। আর শফিক কেরানী সামনে গিয়ে দৌড়ে ছবি তুলতে লাগলো। ভালো কথা। ইউনূস সাহেবকে যুক্তরাজ্যের পক্ষ থেকে রিসিভ করতে আসেন যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশের নিযুক্ত হাইকমিশনার আবিদা ইসলাম 🤷♂️
যা হোক তারপর এক বিরাট মিটিং করে ফেলেছেন তিনি। স্কটল্যান্ডভিত্তিক মেনজিস এভিয়েশনের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট চার্লস ওয়াইলির সঙ্গে বৈঠক করেছেন ইউনূস সাহেব যার সাথে আগে শেখ হাসিনাকে লাগতোনা, বৈঠকে সালমান এফ রহমান হলেই হতো।
যা হোক নতুন কথা হলো বিকেল সোয়া চারটায় লন্ডনে বাংলাদেশ হাইকমিশন ভবনে এ সংবাদ সম্মেলনে প্রেস সচিব শফিককে প্রশ্ন করা হয়েছিল যে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক হবে কি না এবং বৈঠক হলে তা কবে হবে?
জবাবে প্রেস সচিব শফিক বলে, ‘কিয়ার স্টারমারের, আমরা যেটা জানতে পারছি যে উনি সম্ভবত কানাডায় আছেন, কানাডা ভিজিট করছেন। আজকে ব্রিটিশ এক পার্লামেন্টারি এমপি এসছিলেন, উনি জানালেন যে উনি (কিয়ার স্টারমার) কানাডায় আছেন।’
এরপরও তাঁরা চেষ্টা করছেন জানিয়ে শফিক বলে, সময় ও শিডিউল ম্যাচ (সূচি মিললে) করলে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক হতে পারে।
@Ashif Talukder
আন্তর্জাতিক কূটনৈতিকতাকে খেয়ে দিয়ে আরেকবার বাংলাদেশের জনগণের সাথে প্রতারণা করলো ইউনূস গং 🤷♂️
এবার ভাবেন আন্তর্জাতিক খেলোয়ার ইউনূস সাহেব বাংলাদেশের কূটনৈতিক সক্ষমতাকে কোন পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছে যা সাধারণ মানুষের ধরাছোঁয়ার বাইরে 😉
إرسال تعليق