বাজেট সম্বন্ধে আমার মোটেই জ্ঞান নাই। শুধু বর্তমান পরিস্থিতি ও সামাজিক
অবস্থা বিবেচনায় ক্ষুদ্র জ্ঞানে যা বুঝি তা উপস্থাপন করছি।
জাতীয় বাজেট শুধু রাজস্ব বা ব্যয়ের খতিয়ান নয়—এটি একটি দেশের উন্নয়ন দর্শন
ও ভবিষ্যতের রূপরেখা। ২০২৫–২৬ অর্থবছরের বাজেটকে সামনে রেখে নাগরিকদের প্রত্যাশা
যেমন বড়, তেমনি বাস্তবতার চ্যালেঞ্জও অনেক।
সম্ভাব্য অগ্রাধিকার খাত:
- জ্বালানি ও
বিদ্যুৎ: বিদ্যুৎ সংকট মোকাবেলায় রিনিউএবল এনার্জি এবং বিদ্যুৎ উৎপাদনে গবেষণায়
বিনিয়োগ।
- শিক্ষা: কারিগরি ও
উচ্চশিক্ষায় বরাদ্দ বাড়িয়ে দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তোলা।
- স্বাস্থ্য: উপজেলা ও জেলা
পর্যায়ে আধুনিক চিকিৎসা সরঞ্জাম ও জনবল বাড়ানো।
নাগরিকদের আশঙ্কা:
- নতুন ভ্যাট বা
কর নীতির ফলে মধ্যবিত্তের জীবনযাত্রা ব্যয়বহুল হয়ে উঠতে পারে।
- বাজেট
বাস্তবায়নে ঘাটতি, দুর্নীতি বা অদক্ষতা দেখা দিতে পারে।
করণীয়:
- বাজেট যেন
অন্তর্ভুক্তিমূলক হয় এবং প্রান্তিক জনগোষ্ঠী উপকৃত হয়।
- তরুণ সমাজ,
উদ্যোক্তা এবং প্রযুক্তি খাতে সুযোগ তৈরির জন্য আলাদা প্রণোদনা প্রয়োজন।
- বাজেটের প্রতিটি
ধারা যেন জবাবদিহিতা ও স্বচ্ছতার মাধ্যমে বাস্তবায়ন হয়।
একটি টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক বাজেটই পারে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশ থেকে একটি ন্যায়ভিত্তিক ও উদ্ভাবনী অর্থনীতির দিকে এগিয়ে নিতে।
✅ জাতীয় বাজেট ২০২৫–২৬: চাহিদা,
চ্যালেঞ্জ ও জনগণের প্রত্যাশা
✅ এই বাজেট কেমন হওয়া উচিত? শিক্ষা,
স্বাস্থ্য ও প্রযুক্তি খাতে কী অগ্রাধিকার থাকা দরকার? বিশ্লেষণ করুন আমাদের
নিবন্ধে।
✅ আসছে নতুন অর্থবছরের
বাজেট। জনসাধারণের আশা-আকাঙ্ক্ষা, চ্যালেঞ্জ ও বাস্তবতা—সবকিছুর বিশ্লেষণ এখন এক
জায়গায়।
إرسال تعليق